১০১তম ব্যাচ সিপাহী (জিডি)
আবেদনকৃত জেলা : সকল জেলা
বেতন স্কেল : ৯,০০০/- হতে ২১,৮০০/- টাকা
আবেদনের শেষ তারিখ : ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ইং
শিক্ষাগত যোগ্যতা
এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ২.৫০।
বেতন স্কেল
জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী ৯,০০০/- হতে ২১,৮০০/- টাকা এবং বিধি মোতাবেক রেশন, পোশাক-পরিচ্ছদ, বাড়ি ভাড়া/বাসস্থান, চিকিৎসা এবং অন্যান্য।
বয়স
০৭/০১/২০২৪ তারিখে ১৮ হতে ২৩ বছরের মধ্যে।
(জন্ম তারিখ ০৮/০১/২০০১ হতে ০৭/০১/২০০৬ এর মধ্যে হতে হবে)।
শারীরিক যোগ্যতা
বৈবাহিক অবস্থা
অবিবাহিত (বিবাহিত/তালাকপ্রাপ্ত গ্রহণযোগ্য নহে)
পরীক্ষার তারিখ ও স্থান
ভর্তি পরীক্ষার স্থান তারিখ, ও সময় পরবর্তীতে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে।
আবেদন প্রণালী
চলমান বিজ্ঞপ্তি থেকে আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী আবেদনের জন্য বিস্তারিত তথ্য যাচাই করে নিন, অতঃপর নিম্নোক্ত ধাপ গুলো সম্পন্ন করে আবেদন করুন:
- ধাপ-১: যোগ্যতা পরীক্ষা
- নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি হতে "আবেদন করুন" বাটনে ক্লিক করুন।
- আবেদনের পূর্বে আবেদন প্রণালীর ধাপ গুলো ভালোভাবে পড়ুন।
- "এগিয়ে যান" বাটনে ক্লিক করুন।
- যোগ্যতা পরীক্ষা সংক্রান্ত সমস্ত প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিন।
- ধাপ-২: রেজিস্ট্রেশন
- আপনি যোগ্য হলে নিজের মোবাইল নম্বরটি দিন এবং যদি ইমেইল ঠিকানা থাকে তাহলে ইমেইল ঠিকানা দিন অতঃপর "এগিয়ে যান" বাটনে ক্লিক করুন।
- আপনার মোবাইলে ৪ সংখ্যার একটি (ওটিপি) কোড যাবে, ইনপুট বক্সে (ওটিপি) কোডটি লিখুন অতঃপর "যাচাই করুন" বাটনে ক্লিক করুন।
- আপনার মোবাইল নম্বর যাচাই হয়ে গেলে সিস্টেম জেনারেটেড ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড আপনার স্ক্রিনে দেখা যাবে এবং এসএমএস এর মাধ্যমে পাঠানো হবে অতঃপর নিচে "লগইন পেইজে যান" বাটনে ক্লিক করুন।
- ধাপ-৩: আবেদন ফি জমা
- আপনার ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে "লগইন করুন" বাটনে ক্লিক করুন।
- "ফি প্রদান করুন" বাটনে ক্লিক করুন।
- আপনার ব্যাংকিং কার্ড কিংবা মোবাইল ব্যাংকিং এর সঠিক তথ্য প্রদান করে ডিজিটাল পদ্ধতিতে পেমেন্ট সম্পন্ন করুন।
- ধাপ-৪: শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাই
- আপনার এসএসসি ও এইচএসসি সমমান পরীক্ষার তথ্য (শিক্ষা বোর্ড, পরীক্ষার বছর, রোল নম্বর এবং রেজিস্ট্রেশন নম্বর) প্রদান করে যাচাই করুন।
- আপনার দেয়া তথ্য সঠিক না হলে এসএসসি ও এইচএসসি সমমান পরীক্ষার সমস্ত তথ্য পুনরায় চেক করুন এবং সঠিক তথ্য প্রদান করুন।
- ধাপ-৫: ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান ও ছবি আপলোড
- শিক্ষা সংক্রান্ত তথ্যগুলো সঠিক হলে আপনার নাম ও প্রয়োজনীয় তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে পূরণ হয়ে যাবে।
- ফরমে থাকা ইনপুট ফিল্ড গুলোতে ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান করুন।
- সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি আপলোড করুন।
- "আমার দেওয়া সমস্ত তথ্য গুলো সঠিক" চেক বক্সে ক্লিক করে "পরবর্তী ধাপে যান" বাটনে ক্লিক করুন।
- তথ্যে কোন ভুল থাকলে "তথ্য পরিবর্তন করুন" বাটনে ক্লিক করে পুনরায় এডিট করুন।
- তথ্য যাচাই করুন, একবার তথ্য সাবমিট করার পরে পরিবর্তন করা যাবে না।
- সমস্ত তথ্য সঠিক থাকলে "আপনি কি আপনার তথ্য জমা দিতে চান?" চেকবক্সে ক্লিক করে "সাবমিট করুন" বাটনে ক্লিক করুন।
- ধাপ-৬: এডমিট কার্ড ডাউনলোড
- এডমিট কার্ড তৈরি হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এডমিট কার্ড তৈরি হলে আপনার মোবাইল নাম্বারে এসএমএস প্রদান করা হবে। এডমিট কার্ড তৈরি হয়ে গেলে এই ওয়েবসাইটে আপনার প্রোফাইলে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে এডমিট কার্ড ডাউনলোড করুন। এডমিট কার্ডটি প্রিন্ট করে অবশ্যই পরীক্ষা কেন্দ্রে নিয়ে আসতে হবে।
নির্বাচনী প্রক্রিয়া এবং মেডিক্যাল পরীক্ষা গ্রহণ
- নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রার্থীদের প্রাথমিক ডাক্তারী পরীক্ষা, লিখিত পরীক্ষা এবং চূড়ান্ত ডাক্তারী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করতে হবে।
- শুধুমাত্র নির্বাচিত প্রার্থীদেরকেই পরবর্তীতে Fasting Sugar, HbA1C, HBsAg, Anti HCV, Serum Creatinine এবং Dope Test সম্পন্ন করতে হবে।
- Fasting Sugar, HbA1C & Serum Creatinine রক্ত পরীক্ষায় যোগ্য, HBs Ag ও Anti HCV রক্ত পরীক্ষায় নেগেটিভ (Negative) এবং Dope Test (Urine) পরীক্ষায় Not Detected ফলাফল প্রাপ্ত প্রার্থীগণই চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত বলে বিবেচিত হবে।
- পরবর্তীতে সরকারের যথাযথ সংস্থা/এজেন্সীর মাধ্যমে তদন্ত প্রতিবেদন (Verification Report) সম্পন্ন হওয়ার পর সঠিক তদন্ত প্রতিবেদন প্রাপ্তি সাপেক্ষে নিয়োগপত্র প্রদান করা হবে।
পরীক্ষার সময় অবশ্যই যা সঙ্গে আনতে হবে
পরীক্ষার সময় অবশ্যই যা সংগে আনতে হবে:
১। এসএসসি এবং এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় পাসের মূল/প্রভিশনাল সনদপত্র (যা প্রযোজ্য)।
২। সংশ্লিষ্ট স্কুল/কলেজের প্রধান শিক্ষক/অধ্যক্ষ কর্তৃক এইচএসসি/সমমান এবং এসএসসি/সমমান পাসের প্রশংসাপত্র যাতে প্রার্থীর স্থায়ী ঠিকানা ও জন্ম তারিখ উল্লেখ থাকবে।
৩। অভিভাবকের অনুমতি পত্র যা সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কাউন্সিলর (যা প্রযোজ্য) কর্তৃক সত্যায়িত থাকবে।
৪। ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কাউন্সিলর (যা প্রযোজ্য) এর নিকট হতে বাংলাদেশী স্থায়ী নাগরিকত্বের সনদপত্র।
৫। চারিত্রিক সনদপত্র (১ম শ্রেনীর গেজেটেড কর্মকর্তার স্বাক্ষরিত)।
৬। সদ্য তোলা নীল ব্যাকগ্রাউন্ড সম্বলিত ল্যাবে প্রিন্টকৃত ১১ (এগার) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি (০১ কপি ছবি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কমিশনার দ্বারা সত্যায়িত এবং ১০ কপি সত্যায়িত ব্যতীত)।
৭। ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কাউন্সিলর (যা প্রযোজ্য) কর্তৃক প্রদত্ত অবিবাহিত সনদপত্র।
৮। জাতীয় পরিচয়পত্রের মূলকপিসহ সত্যায়িত ছায়াকপি।
৯। বিজিবি এর কর্মরত/অবসরপ্রাপ্ত/শহীদ/মৃত সদস্যের সন্তানদের জন্য। প্রার্থীর সত্যায়িত ছবি, পিতার রেজিমেন্ট নম্বর, পদবী, নাম উল্লেখ পূর্বক স্থায়ী ঠিকানা সম্বলিত সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান/পৌরসভা চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কমিশনার কর্তৃক স্বাক্ষরিত এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কর্তৃক প্রতিস্বাক্ষরিত সনদপত্রের মূলকপিসহ সত্যায়িত ছায়াকপি সঙ্গে আনতে হবে। এছাড়া কর্মরত বিজিবি সদস্যের সন্তানগণ পিতার বর্তমান পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ছায়াকপি এবং অবসরপ্রাপ্ত, শহীদ ও মৃত বিজিবি সদস্যের সন্তানগণকে তার পিতার পেনশন বহি, কার্যমুক্তি ছাড়পত্র ও পরিচয়পত্র (যা বিদ্যমান) নির্বাচনী পর্ষদের নিকট উপস্থাপনের জন্য সঙ্গে আনতে হবে।
১০। মুক্তিযোদ্ধা, বিএনসিসি ক্যাডেট, আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী এবং সরকারী নিবাসী (এতিম) প্রার্থীদের জন্য প্রযোজ্য:
ক। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও সন্তানদের সন্তান এর জন্য। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও সন্তানদের সন্তান হিসেবে চিহ্নিত করণের জন্য স্থায়ী ঠিকানার স্থানীয় ইউনিয়ন/পৌরসভা চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কমিশনার কর্তৃক ঔরসজাত সন্তান হিসেবে প্রদত্ত প্রত্যয়নপত্র যা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা/১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট দ্বারা প্রতিস্বাক্ষরিত হতে হবে। উল্লেখ্য, মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের সন্তানদের ক্ষেত্রে আদালত কর্তৃক প্রদত্ত সাকসেশন সার্টিফিকেট উপস্থাপন করতে হবে। এছাড়া নিম্নবর্ণিত নথিপত্র সঙ্গে আনতে হবে:
(১) মুক্তিযোদ্ধার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি (সত্যায়িত)/জন্ম সনদপত্রের ফটোকপি (সত্যায়িত) ও মৃত মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষেত্রে মৃত্যু সনদপত্রের ফটোকপি (সত্যায়িত)।
(২) মুক্তিবার্তার ফটোকপি (সত্যায়িত)। উল্লেখ্য মুক্তিবার্তার প্রথম পাতাসহ সংশ্লিষ্ট মুক্তিযোদ্ধার নামের পাতা।
(৩) সরকার কর্তৃক জারিকৃত মুক্তিযোদ্ধার গেজেটের ফটোকপি (সত্যায়িত)। উল্লেখ্য, গেজেটের প্রথম পাতাসহ সংশ্লিষ্ট মুক্তিযোদ্ধার নামের পাতা।
(৪) মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র (মূলকপি)।
(৫) বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্রের ফটোকপি (সত্যায়িত)।
(৬) মুক্তিযোদ্ধার নাতির ক্ষেত্রে প্রার্থীর জাতীয় পরিচয়পত্র ও পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি (সত্যায়িত)।
(৭) মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধার উত্তরাধিকারী সনদপত্র এবং নাতিদের ক্ষেত্রে পিতা বা মাতার নাগরিকত্ব সনদপত্র।
খ। বিএনসিসি'র ক্যাডেটদের জন্য। বিএনসিসি'র আগ্রহী ক্যাডেট বিজিবিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বিএনসিসি রেজিমেন্ট কমান্ডার কর্তৃক স্বাক্ষরিত প্রত্যয়নপত্র এবং পরিচয়পত্র উপস্থাপন করতে হবে।
গ। আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা সদস্য। প্রার্থীকে মৌলিক প্রশিক্ষণ সনদসহ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্য হতে হবে। এক্ষেত্রে কোটার স্বপক্ষে সনদ দাখিল করতে হবে।
ঘ। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য। জেলা প্রশাসক কর্তৃক প্রদত্ত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সনদপত্র উপস্থাপন করতে হবে।
ঙ। সরকারী এতিমখানা নিবাসী (এতিম) সদস্যর জন্য। সরকারী ও সরকারী নিবন্ধন প্রাপ্ত এতিমখানার প্রধান কর্মকর্তা কর্তৃক দেয়া প্রশংসাপত্র যাতে প্রার্থী এতিম এবং প্রার্থীর পূর্বকালীন স্থায়ী ঠিকানা, জন্ম এবং এতিমখানা নিবাসের নিবন্ধনকৃত ব্যক্তিগত নম্বর উল্লেখ থাকতে হবে।
চ। খেলোয়াড়। আন্তর্জাতিক ও জাতীয় পদক অর্জনকারী খেলোয়াড়দের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। জাতীয় পর্যায়ের খেলোয়াড়/বিকেএসপি/বিদেশী ক্রীড়া একাডেমিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও সম্ভাবনাময় খেলোয়াড়দের ভর্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। এক্ষেত্রে মানসম্মত এবং দক্ষ খেলোয়াড়দের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অর্জিত সনদপত্র সঙ্গে আনতে হবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য
ক। বিজিবিতে ভর্তিচ্ছুক পুরুষ ও মহিলা প্রার্থীকে অবশ্যই সাঁতার জানতে হবে।
খ। প্রার্থীর নাম, ঠিকানা ও জেলা ইত্যাদির ভুল তথ্য সম্বলিত এসএমএস (SMS) গ্রহণযোগ্য হবে না এবং প্রার্থী অযোগ্য হবে।
গ। কোন প্রার্থী ফৌজদারী অপরাধে আদালত কর্তৃক দন্ড প্রাপ্ত হলে বিজিবিতে চাকুরীর জন্য অযোগ্য হবে।
ঘ। এক জেলার প্রার্থী অন্য জেলায় চাকুরীর জন্য অযোগ্য হবে। কোন প্রার্থী স্থায়ী ঠিকানা গোপন করে অন্য জেলায় ভর্তি হয়েছে বলে প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণসহ তাকে চাকুরী হতে বরখাস্ত করা হবে।
ঙ। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, বাংলাদেশ পুলিশ, বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি অথবা প্রজাতন্ত্রের অন্য কোন চাকুরী হতে প্রাথমিক প্রশিক্ষণ বা চাকুরীরত অবস্থায় বহিস্কৃত হলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী চাকুরীর জন্য অযোগ্য হবে।
চ। চাকুরীর জন্য আগত প্রার্থীদের কোন ভ্রমণ ভাতা দেয়া হবে না।
ছ। ড্রাইভিং লাইসেন্সপ্রাপ্ত এবং কম্পিউটারে দক্ষ প্রার্থীদেরকে ভর্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
জ। প্রার্থীর ডাক্তারী পরীক্ষার সময় Dope Test এ মাদকাসক্ত প্রমাণিত হলে চাকুরীর জন্য অযোগ্য হবে।
ঝ। চাকুরীর সময় দাখিলকৃত শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র এবং অন্যান্য কাগজপত্র ও ঠিকানা পরবর্তীতে ভুয়া প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ পূর্বক “চাকুরী হতে বরখাস্ত” করে পুলিশের নিকট সোপর্দ করা হবে।
ঞ। মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ভর্তির পর কোন প্রার্থীর জমাকৃত মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র ভুয়া প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর বিরুদ্ধে ফৌজদারী আইনে বিচারের জন্য তাকে পুলিশের নিকট সোপর্দ করা হবে।
No comments:
Post a Comment